• বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ‘বিরসকাব্য’ হয়ে যায় ‘বউয়ের জ্বালা’! নাটকের উদ্ভট নাম নিয়ে মোশাররফ করিমের হতাশা ইয়াশ রোহানের প্রিয় অভিনেতা সেদিন টি–শার্ট পরে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছিলেন ইরফান বরাবরই আমরা রবীন্দ্রনাথের কাছে ফিরি অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে মুখ খুললেন এমিলি ভেবেছিলাম মরেই যাব, প্রতিদিন ৩০ ওষুধ ও ইনজেকশন নিতে হয়েছে : মৌনি রায় তবে কি অন্তঃসত্ত্বা দীপিকার সংসারে ভাঙনের সুর? সমরেশ মজুমদারের প্রয়াণ দিবস শাহিদ-কারিনার সম্পর্ক ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন ইমতিয়াজ আলি নীলফামারীতে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ অ্যাম্বুলেন্সে এসে ভোট দিলেন অসুস্থ বৃদ্ধ পাকুন্দিয়ায় জাল ভোট দেওয়ায় তিন জনকে সাজা বগুড়া শহর আবারও ইজিবাইক-অটোরিকশার দখলে সখীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

শিশু দ্রুত অধৈর্য হয়ে পড়ছে? ধৈর্য বাড়াতে যা করবেন

লাইফ স্টাইল অনেক শিশু আছে যারা অল্পতেই ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। কোনও কাজেই তাদের মন বসে না। তাদের শেখার আগ্রহও কম থাকে। তাদের নিয়ে রীতিমত নাজেহাল হতে হয় বাবা-মাকে। শিশুদের মধ্যে এমন আচরণের অনেক কারণ থাকতে পারে। কী কারণে আপনার সন্তান অধৈর্য হয়ে পড়ছে তা বুঝে নিতে হবে আপনাকেই। তারপর সেখান থেকে দ্রুত সন্তানকে বের করে আনার চেষ্টা করতে হবে। 

শিশুর ধৈর্য বাড়াতে যা করবেন-

১. শিশুর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াত হবে। তার সঙ্গে প্রচুর কথাবার্তা বলে তার হতাশার কারণ জানার চেষ্টা করুন। অনেক সময় শিশুরা কোনও বিষয়ে হতাশ হয়ে গেলে ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। 

২. শিশুদের বুঝতে চেষ্টা করুন। তাতের ঘুম বা খাওয়াদাওয়ার ওপর নজর দিন। শারীরিক অসুস্থতাও অনেক সময় শিশুদের অধৈর্যের কারণ হতে পারে।

৩. শিশুর ধৈর্য বা একাগ্রতা বাড়াতে তার সঙ্গে ছোট ছোট খেলা খেলতে পারেন। পাজেল একটি দুর্দান্ত উপকরণ হতে পারে।

৪. শিশুর ধৈর্য আর একাগ্রতা বাড়াতে তাকে গল্প বলুন বা পড়ে শোনান।  অধিকাংশ শিশুই গল্প শুনতে ভালবাসে। তারপর সেই গল্পটাই আপনাকে বলতে বলুন। তাতে শিশুর ধৈর্য যেমন বাড়বে তেমনই কল্পনা ও স্মৃতিশক্তি বাড়বে।

৫. যে কোনও ঘরোয়া কাজে শিশুকে দূরে রাখবেন না। সে যে ছোট সেই কথা মনে করিয়ে না দিয়ে ছোটছোট কাজ আপনি আপনার সন্তানকে করতে বলতে পারেন। তাতে শিশু ব্যস্ততা বাড়বে। হতাশ হওয়ার সময় অনেকটাই কমবে। 

৬. দৈনন্দিন যে কাজগুলো শিশু করতে পারবে তাকে দিয়ে করান। কোনও কাজ প্রথম দিন সঠিক না হলে দ্বিতীয় দিনও তাকে দিয়েই করান। তাহলে ধৈর্য বাড়বে। একদিন যে যখন সঠিকভাবে কাজটি করতে পারবে তখন সে আনন্দ পাবে। হতাশা দূর হবে।

৭. শিশুদের ধৈর্য ধরার প্রশিক্ষণ তাদের বাবা-মাকেই দিতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে কোনও কাজ একবার করলেই সফল হওয়া যায় না। একটি কাজ বারবার করলে তবেই সাফল্য আসে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.